ইসরায়েলের ওপর ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার স্থানগুলো বিদেশি গণমাধ্যমে দেখানো নিয়ে চরম ডানপন্থী নেতারা গণমাধ্যমগুলোর ওপর চাপ বাড়াচ্ছেন। এসব সম্প্রচারের কারণে এখন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মাধ্যমে গণমাধ্যমগুলোকে তদন্তের মুখোমুখি করার হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) দাবি করেছে, তেল আবিবে অবস্থিত ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সদর দপ্তরে সফলভাবে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে। মঙ্গলবার ভোরে চালানো এই হামলায় ভবনটিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে এবং তা এখনো জ্বলছে বলে দাবি করেছে ইরান।
ইসরায়েল গত শুক্রবার ইরানে একের পর এক হামলা চালানোর আগে দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে কড়া ‘সতর্কবার্তাও’ দেয়। ইসরায়েল দাবি করে, ইরান দ্রুত পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের পথে অগ্রসর হচ্ছে, আর এই হামলাগুলো সেই প্রচেষ্টা রুখতেই প্রয়োজন ছিল। তবে এই ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন খুবই সাংঘর্ষিক।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬ (MI6)-এর ১১৬ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথমবারের মতো একজন নারীকে প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ব্লেইজ মেট্রুয়েলি, যিনি ১৯৯৯ সালে সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স সার্ভিসে যোগ দিয়েছিলেন, প্রতিষ্ঠানটির ১৮তম প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন চলতি বছরের শেষ দিকে।
ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের চলমান সামরিক অভিযানের পেছনে দেশটিতে ‘ক্ষমতা পরিবর্তনের’ প্রচেষ্টা থাকতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন মার্কিন গোয়েন্দা ও প্রশাসনিক কর্মকর্তারা। যুক্তরাষ্ট্রের দুজন কর্মকর্তা ও গোয়েন্দাসংক্রান্ত একটি সূত্র সিএনএনকে জানিয়েছে, সাম্প্রতিক গোয়েন্দা বিশ্লেষণগুলোতে ইঙ্গিত মিলেছে